সম্পাদকীয়

ছোট শিশুটিকে ও ক্ষমা করেনি, ধর্ষক-দানব তুষার-অভিযোগ তুষার তাকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করে!

  প্রতিনিধি ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ২:১১:৩৯ প্রিন্ট সংস্করণ

মাজহারুল ইসলাম।। চারবছরের শিশু নাবিলা ঘর-বাড়ীময় খেলা করে দিন চলে যেত তার। বাবা প্রবাসী। বাবার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হয়ত প্রায় প্রতিদিন। নানান কিছুর বায়না দিত বাবাকে। মাঝে মাঝে ফোনের সংযোগ ছাড়াও আপন মনে কথা বলে মা’কে শোনাত, হাসি কান্নার অভিনয় করে।

মা, পুতুলখেলা, নিজের ঘর আর বাড়ীর সামনের উঠোনটিই তার জগত। তার মা চোখে চোখে রাখত তাকে।

তবু মা-বাবার চোখের মণি শিশু নাবিলা(০৪)এই দুনিয়াতে থাকতে পারেনি।এক মানুষরুপী দানব তাকে বাঁচতে দেয়নি।এই ছোট শিশুটিকে ও ক্ষমা করেনি, ধর্ষক-দানব তুষার।
অভিযোগ তুষার তাকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করে।

considuring the autopsy findings chemical anaiysis report and microbiological examination report i am of the opinion that the victim had forcefull sexual intercourse before death and death was due to asphyxia leading to respiratory failure as a result of mannal strangulation throttling which was antemortem and homicidal in nature.
আমাদেরই সমাজের কিছু কথিত মোড়ল ধর্ষক তুষারের পক্ষ নিচ্ছে, তাকে বাঁচানোর কৌশলে ধর্ষকের পরিবার এর সাথে শামিল হচ্ছে !

কতটা অমানুষ হলে, সমাজে কতটা পচন ধরলে এরা তুষার নামের মানুষরুপী হায়েনাকে বাঁচাতে চেষ্টা করতে পারে !!
এই মেয়ে শিশুটির প্রতি এমন নির্মম-নিষ্ঠুর বর্বর হিংস্রতা সমাজে প্রশ্রয় পায় কোন্ বিকৃত মানসিকতায়। শিশুটির কথা ভাবুন, কি অপরাধ ছিলো তার ?

এই শিশুটি আপনাদের যে কারো হতে পারতো। তার জীবন প্রদীপ নিভে গেছে অকালে সমাজের এরুপ কুলাঙ্গারের পৈশাচিকতার কাছে। শিশুটির জীবনদানের কষ্ট, তার মা বাবার কষ্ট-হাহাকার, কোন্ সান্তনা,কোন্ ক্ষতিপূরণে মিটবে ?
আপনি আমি দেশের ও সমাজের অংশ হিসাবে প্রতিবাদ না করলে, এই নরপিশাচের বিচারের জন্য দাবী না তুললে আমরাও বিবেকের কাছে একদিন দায়ী থাকবো।আর পরাজয় হবে মনুষ্যত্বের চিরতরে।

আরও খবর

Sponsered content