রাজনীতি

বরিশাল বিভাগের ১০টি আসনে রয়েছে আ.লীগের ১০ বর্ষীয়ান নেতা

  প্রতিনিধি ২৫ নভেম্বর ২০২৩ , ৬:৩১:৪০ প্রিন্ট সংস্করণ

বরিশাল প্রতিনিধি।।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬ জেলার ২১টি সংসদীয় আসনে আ.লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেন ২৫৮ জন।এরমধ্যে ১০টি আসনে রয়েছে আ.লীগের ১০ বর্ষীয়ান নেতা। দলীয়ভাবে তারা মনোনীত হবেন বলে আশাবাদী স্থানীয় আ.লীগের অনেক নেতাকর্মীর।

কিন্তু বর্ষীয়ান নেতাদের ৯টি আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছে ৯৭ জন।প্রতিদ্বন্দ্বিতার থরকম্পে বর্ষীয়ান নেতারা।কারণ,বর্তমান সরকারের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনে অংশ নেয়নি।আর যে সকল রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে,সেই সব দলের তুলনায় আ.লীগের জনসমর্থন কয়েকগুন বেশি।তাই এবার আ.লীগ দলীয় মনোনীত প্রার্থীরাই এমপি হবার সম্ভবনা বেশি।মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে মতবিনিময় করবেন। এবং বিকেল সাড়ে ৪ টায় মনোনয়ন প্রাপ্তদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবেন।

বরিশালে আ.লীগের বর্ষীয়ান ১০ জনের নেতার মধ্যে বরিশাল-১ আসনে একক প্রাথী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্। বাকি ৯ বর্ষীয়ান নেতার বিপরীতে ৯৩ জন নৌকা মার্কার প্রার্থী হয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। তাতে অনেকটা চাপের মুখে পড়েছেন বর্ষীয়ান নেতারা। এরা হলেন, আ.লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ,উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য এড. ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, এড. শম রেজাউল করিম, সাংসদ ও সাবেক চিপহুইপ আ স ম ফিরোজ, সাবেক উপমন্ত্রী ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু, আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এড. আফজাল হোসেন ও আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক ডা. শাম্মী আহমেদ।

দলীয় সূত্র জানায়, দল মনোনীত একক প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে এবার তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এগুলো হল স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দক্ষ, উচ্চ শিক্ষিত ও করোনাকালীন ভূমিকা। এবং একই পরিবারের দুই বা ততোধিক সদস্যের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের মূলেও রয়েছে তিন ক্যাটাগরিতে বাদ পড়ার শঙ্কা। এমন আসনের সংখ্যা রয়েছে প্রায় ২০টি। এতে বিতর্কিত প্রায় ২০ জন এমপি বাদ পড়েছেন। এছাড়া জনবিচ্ছিন্ন, অজনপ্রিয়, দুর্নীতিতে জড়িত থাকা এমপি-মন্ত্রীর কপালও পুড়বে।

ভোলা-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও আ.লীগের বর্ষিয়ান নেতা তোফয়েল আহমেদ ৮বার সংসদ নির্বাচিত হয়েছে। একাধিক বার দায়িত্ব পাল করেছেন শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রালয়ের মন্ত্রী হিসেবে। তার এই আসন থেকে নৌকার পক্ষে আবেদন জমা দিয়েছে আরো ৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রয়ী নেতা হেমায়েত উদ্দিন এবং ভোলা জেলা আ.লীগের সভাপতি ফজলুল কাদের মনজু এবং আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুর রহমান হিরন।

ভোলা-২ আসন থেকে আ.লীগের মনোনয়ন চেয়েছেন আ.লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য বার্ষিয়ান নেতা এড. ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। একই আসনে একই দলের মনোনয়ন চেয়ে আবেদন জমা দিয়েছেন ইউসুব হোসেন হুমায়ুনের ছেলে আফতাব ইউসুফ রাজসহ ১০ নেতা। ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও তার ছেলে মনোনয়ন প্রাপ্তিতে বড় বাঁধা বর্তমান সাংসদ আলী আজম। তিনিও মনোনয়ন চেয়েছেন। এছাড়া যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুর রহমান হিরন, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আশিকুর রহমান, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ওমর শরীফ, আ.লীগ নেতা, আবদুল কাদের খান, মাকসুদ আলম, খারুল আলম চৌধুরী ও শাহীন চৌধুরী আবেদন জমা দিয়েছেন।

ঝালকাঠী-১ আসনে আ.লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু ঝালকাঠী-২ আসনের সংসদ সদস্য। এর আগে তিনি এই আসন থেকে থেকে চারবার সংসদ সদস্য হয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ছিলেন আ.লীগের খাদ্য ও বাণিজ্য মন্ত্রী। তার এই আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন চেয়ে আবেদনপত্র জমা দিয়েছেন আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. গোলাম রব্বানি কবির চিনু।

পিরোজপুর-১ আসনে বর্তমান সাংসদ প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউ করিম। তিনিসহ এই আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেন ১৩ জন। তার জন্য প্রধান বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী খান পান্না, এবং পিরোজপুরের আ.লীগের প্রভাবশালী পরিবারে চার সদস্য জেলা আ.লীগের সভাপতি ও সাবেক সাংসদ একেএম আউয়াল, তার ভাই জেলা আ.লীগের জেষ্ঠ্য সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র মো. হাবিবুর রহমান মালেক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান খালেক এবং ছোট ভাই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান। এছাড়া আ.লীগের নৌকার মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেছেন আ.লীগ নেতা রোজিনা নাছরিন, গোলাম হায়দার, চন্ডী চরণ পাল, মাহফুজা খাতুন, একেএম আজম খান, শেখ খালিদ অরিন্দম, দীপ্ত হালদার, একেএম আজিজ, মো. মশিউর রহমান ও মজিবুর রহমান।

পিরোজপুর-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ১৪ দলীয় ভোটভুক্ত শরীক দল জাতীয় পার্টি(মঞ্জু) চেয়ারম্যান। একদাশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার পক্ষে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছিলেন। এই আসন থেকে ৬ বার সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। এ বছরেও আনোয়ার হোমেন মঞ্জু ১৪দলের পক্ষ থেকে নৌকার মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু এই আসন থেকে নৌকা মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেছেন আ.লীগের ১০ নেতা। তারা হলেন, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী খান পান্না, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ সাকীব বাদশা, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ সহিদুল আহসান, বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম আজম খান, জেলা আ.লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আমিনুর রহমান সগির, খুলনা সদর থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনাস্থ পিরোজপুর জেলা কল্যাণ সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব খান মোঃ কবির হোসেন এবং আ.লীগ নেতা মো. জাহিদুল হক, তালুকদার সরোয়ার হোসেন, এবিএম বয়েজিদ ও মনিরুল ইসলাম।

পটুয়াখালী-১ আসনের সাংসদ শাজাহান মিয়া মৃত্যু হলে উপ-নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এড. আফজাল হোসেন। একাদশ সংসদ’র শেষ সময়ে এড. আফজাল শপথ গ্রহণ করেছিলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন পেতে আবেদন জমা দিয়েছে। কিন্তু জাতীয় পার্টির সাথে আসনটি নিয়ে বেকায়দায় পরতে পারেন আফজাল হোসেন। কারণ, এই আসন থেকে জাতীয় পার্টির প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার তার দল থেকে মনোনয়ন চেয়েছেন। এছাড়া এই আসনে নৌকার মাঝি হতে আরো ১২ জনে আবেদন জমা দিয়েছেন। তারা হলেন, পটুয়াখালী জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি এড. মোঃ সুলতান আহমেদ মৃধা, পটুয়াখালী পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. তারেকুজ্জামান মনি, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ খলিলুর রহমান মোহন,পটুয়াখালী মহিলা আ.লীগের সভাপতি কাজী কানিস সুলতানা হেলেন, পটুয়াখালী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এড. গোলাম সারোয়ার, দুমকি উপজেলা চেয়ারম্যান এড. হারুন অর রশিদ হাওলাদার, আ.লীগের কেন্দ্রয়ী কমিটির অর্থ উপ-কমিটির সদস্য রাজীব পারভেজ, শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আশরাফ, সাংবাদিক নাজনীন নাহার, কাজী নজরুল ইসলাম, নিখিল চন্দ্র গুহ ও গাজী মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন।

পটুয়াখালী-২ আসন থেকে সাত বার নির্বাচিত সাংসদ ও সাবেক চীপহুইপ আসম ফিরোজের এই আসনের নৌকা মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেছেন। একই আসনে আ.লীগের মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেছে বিভিন্ন পর্যায়ের ১২ জন নেতা। অনেকটা চ্যালেঞ্জর মুখে পড়েছেন তিনি। তারা হলেন,বাংলাদেশ কৃষক লীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড. খন্দকার শামসুল হক রেজা, বাউফল পৌরসভার মেয়র ও পটুয়াখালী জেলা আ.লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক জুয়েল, বাউফল উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেব হাওলাদার, বাংলাদেশ আ.লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হাসিবুল আলম তালুকদার, কেন্দ্রয়ী যুবলীগের উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হক সুপ্ত, পটুয়াখালী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের সাবেক ভিপি খলিলুর রহমার মোহন, জেলা আ.লীগ সদস্য জোবায়দুল হক রাসেল, মেজর (অবঃ) ইঞ্জিনিয়ার ফিরোজ খাননুন ফরাজি, অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান এসএম ফিরোজ আলম, অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান ও ইসমত আরা হেপি।

বরগুনা-১ আসনে ছয় বার নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান সাংসদ ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তার আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন চেয়ে আবেদন জমা দিয়েছে ২২ জন প্রার্থী। বরিশাল বিভাগের ২১ আসনের মধ্যে তার আসনেই নৌকার মাঝি হতে সর্বাধিক আবেদন করেছেন। ধীরেন্দ্রন শম্ভুর সামনে বড় বাঁধা জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর কবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সরোয়ার টুকু। তারাও মনোনয়ন চেয়ে আবেদন করেছেন। এছাড়া সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধার আবদুল মোতালেব মৃধা, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্বাস হোসেন মন্টু মোল্লা, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র কামরুল আহসান মহারাজ, মো. খলিলুর রহমান, মশিউর রহমান শিহাব, এড. শাজাহান মিয়া, গোলাম সরোয়ার ফোরকান, মো. রফিকুল ইসলাম বাপ্পি, মনিরুজ্জামান মনির, এলমান আহম্মেদ সুহাদ, সাবেক আমলা মিহির কান্তি মজুমদার, মনিরুল ইসলাম মনির, জামাল উদ্দিন বিশ্বাস, গাজী শাহ আলম, ইদ্রিস আলী মোল্লা, রোজিনা নাসরিন, ইয়াসমিন সুমি, ফারজানা সুমি ও মেহেরুন নেছা মানোনয়ন চেয়ে আবেদনপত্র জমা দিয়েছেন।

বরিশাল-৪ আসনের আ.লীগের মনোনয়ন চেয়ে আবেদন জমা দিয়েছেন আ.লীগের আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক ডা. শাম্মী আহমেদসহ ৬ জন। তিনি বঙ্গবন্ধু সরকারের সাংসদ মরহুম মহিউদ্দিন আহমেদের মেয়ে। এখানে তার মনোনয়নে বড় বাঁধা বর্তমান সংসদ সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ নাথ ও ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আমল মুরাদ। এছাড়া এই আসন থেকে নৌকা মনোনয়ন চেয়ে আবেদন জমা দিয়েছেন আরো ৪ নেতা। তারা হলেন, বরিশাল মহানগর আ.লীগের সহসভাপতি এড. আফজালুল করিম, সাবেক ছাত্রনেতা তারিক বিন ইসলাম এবং দুই সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব:) নাছির উদ্দিন খান ও মেজর (অব:) মোহাসিন সিকদার।

জানা গেছে, গত ১৮ থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ৩ হাজার ৩৬২ জন। ফরম বিক্রিতে আয় হয়েছে ১৬ কোটি ৮১ লাখ টাকা। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ৭ জানুয়ারি রোববার ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. আনিচুর রহমান বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কাছ থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাইয়রে পর ঘোষণা দেয়া হবে। বরিশাল জেলা ও মহানগর আ.লীগের একাধিক নেতা বলেছেন, দল যাকে চূড়ান্ত করবে তার বিরুদ্ধে নির্বাচনে কারো অংশ নেয়ার সুযোগ নেই। রোববার সব পরিস্কার হয়ে যাবে। এক কথায় দলের সিন্ধান্তই চূড়ান্ত।

আরও খবর

Sponsered content