অপরাধ-আইন-আদালত

মনোহরপুরে চাকুরির নামে-২৫লক্ষ টাকা প্রতারণা

  প্রতিনিধি ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , ৯:২৮:৪২ প্রিন্ট সংস্করণ

মনিরামপুর(যশোর)প্রতিনিধি।।বিগত -২০১৯ সালে মধ্যস্থকারীর মাধ্যমে আমিনুল ইসলাম সরদারের সাথে লেনদেন শুরু হয়,মধ্যস্থকারীর নাম-মোঃরুস্তম আলী ফকির-পিতা:মোঃরফিকুল ইসলাম ফকির গ্রাম-১৭নং মনোহরপুর, উপ:মনিরামপুর,জেলা:যশোর।ব‍্যাবসা ও চাকরির জন‍্য টাকা লেনদেন করা হয়েছিল-ডার্চ-বাংলা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে,এস,এ পরিবহন ও বিকাশ এজেন্ট নাম্বারের মাধ্যমে,কিছু টাকা সরাসরি হাতে লেনদেন করা হয়, -গোপালগঞ্জের মহা প্রতারক মোঃআমিনুল ইসলাম সরদার-পিং-মৃতঃবারিক সরদার-মাতাঃআনোয়ারা বেগম-গ্রামঃগীমাডাঈা,উপ:টুঈীপাড়া,জেলাঃ গোপালগঞ্জের,এই প্রতারক আমিনুল সরদার,সরকারি চাকরি ও ব্যবসার কথা বলে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন অভিযুক্ত ব্যক্তি মোঃ নজরুল ইসলামের নিকট থেকে সরকারি চাকরির কথাবলে ধাপে ধাপে মোট=২৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন।পরবর্তিতে চাকরি ও দেইনি/টাকা ও ফেরত‍্য দেইনি প্রতারকরা আমিনুল সরদার।

ভুক্তভোগী মোঃনজরুল ইসলামম,মনোহরপুর, মনিরামপুর, যশোর।তিনি আমাদেরকে জানান,২০১৯সালে মোঃরুস্তম আলী ফকির মারফতে গোপালগঞ্জের মহা প্রতারক মোঃ আমিনুল ইসলামকে ব‍্যাবসা ও-৩টা-চাকরির জন্য টাকা দিয়েছিল।তারা আমার সাথে ব‍্যাবসা করতে চেয়েছিলেন মুরগীর ফার্মের, আর চাকরি দিতে চেয়েছিলেন-১/এনএসআই ২/পুলিশ কনস্টেবল ৩/এসেন্সিয়াল ড্রাগ কোম্পানি,ঐ রুস্তম আলীর ফকিরের”পাতানো-পিতা” ছিল গোপালগঞ্জের মহা প্রতারক মোঃ আমিনুল ইসলাম।ব্যবসা/চাকরির জন্য২৫লক্ষ টাকা প্রদান করেন মোঃনজরুল ইসলাম মনিরামপুর,যশোর।

কিন্তু পরে কনো কিছু না পেয়ে বড় ধরনের প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম এখন প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানুষের দ্বারে,দ্বারে ঘুরে বেড়ায়ছে বিচারের আশায়।

প্রতারক,ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে প্রাই মুখে বলতেন-বড়বড় মন্ত্রী,এমপি আমার খুব কাছের লোক,বড় অফিসার আমাদের আত্মীয়,প্রধানমন্ত্রীর এলাকায় আমার বাড়ি,প্রায় সব জায়গায় সুকৌশলে বিভিন্ন বড়বড় নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে,সুকৌশলে প্রতারণা করেন কখনো পুলিশ প্রধান,ডিসি,ডিআইজি নাম আবার কখনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পরিচিত আপন ভাই-বন্ধু এবং খুব কাছের মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। এব্যাপারে আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।বর্তমানে সিআইডি পুলিশ তদন্ত করছে।

আরও খবর

Sponsered content