সারাদেশের খবর

বেলাব উপজেলা হয়েছে ১৯৮৩ সালে ১৪ সেপ্টেম্বর এরশাদ সাহেব উদ্ভোধন করেন

  প্রতিনিধি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ৪:৩৮:০৮ প্রিন্ট সংস্করণ

বেলাব উপজেলা প্রতিনিধি।।বেলাব উপজেলা হয়েছে ১৯৮৩ সালে ১৪ সেপ্টেম্বর এরশাদ সাহেব উদ্ভোধন করেন ১৯৮৪ সালে। থানা হয়েছে ১৯৮১ সালে।

বেলাব থানা হিসেবে স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮১ সালের সম্ববত মে মাসের ১৭ তারিখ।তৎকালিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের হলরোমে।একসাথে ৩টি থানা হয়েছেলো। আবেদন পরেছিলেন ৩৩টি। তারমধ্যে বেলাব থানার তালিকা ছিলো ৩৩ নাম্বার। সেসময় চ্যীফ আব আর্মি স্টাফ ছিলেন ল্যাফ. জেনারেল নুর উদ্দিন খান।সেদিন জয়নাল চেয়ারম্যান, সমশের আলী ভূইয়া ও আবেদ সাহেব সবাই ঢাকায় ছিলেন।

তখনকার সবচেয়ে পরিচিত ও গ্রহনযোগ্য ব্যাক্তি ছিলো জয়নাল চেয়ারম্যান। কেননা তিনি সিটি কর্পোরেশাসনে চাকরীর সুবাদে জেনারেল উসমানী সহ সবার সাথেই সুপরিচিত ছিলো।

বেলাব থানার পরিবর্তে রায়পুরার বাশগাড়ি থানা করার চুড়ান্ত করে ফেলেছিলেন জিয়াউর রহমান। সেখান থেকে উসমানী সাহেব ও নুর-উদ্দিন খান সাহেব পরিবর্তন করেন। সেই সর্বশেষ থেকে প্রথম থানার নাম ঘোষণা করেন বেলাব মাত্র একটা ফোনের কারনে। সেই ফোনটি করেছিলেন সেনানিবাস থেকে। চীফ অব আর্মি স্টাফ, কাকে ফোন করতে হবে, কোন সময় ফোন করতে হবে সেটার রোডম্যাপ করেছিলেন জয়নাল চেয়ারম্যান, থানা ডিক্লারেশান হবার পর বাস্তবায়ন করেতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিলেন মাহমুদুল হাসান। কেননা থানা হবার পর জিয়াউর রহমানকে হত্যার পর সকল কার্যক্রম স্তবির হয়ে পরেন, এরশাদ সাহেব ক্ষমতা গ্রহণের পর মাহমুদুল হাসান সাহেব বাস্তবায়নের কাজ নেন।

বেলাব থানার প্রথম জায়গা আমাদের খান পরিবারের দান, যা পুরাতন থানা হিসেবে পরিচিত। তথ্য জয়নাল চেয়ারম্যান, আবেদ সাহেব তারা বলতে পারবেন ভাল।

বেলাববাসী চির ঋণী থাকবেনঃ

১। ড. আব্দুল হামিদ খান- প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বেলাব ইউনিয়ন-১৯৬০ সাল
২। আব্দুল গফুর কাজী – প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- উপজেলা আওয়ামীলীগ
৩। হাই সাহেব- মুক্তিযোদ্ধের শ্রেষ্ট সংঘটক
৪। আব্দুল জলিল সাহেব- স্বাধীনতা পুরুস্কার প্রাপ্ত
৫। সমশের আলী ভূইয়া সাহেব
৬। ল্যাফ. জেনারেল নুর উদ্দিন খান
৭। জয়নাল চেয়ারম্যান
৮। মাহমুদুল হাসান সাহেব
৯। আবেদ আহমেদ সাহেব
১০। আব্দুল হামিদ এম এস সি সাহেব।

আরও খবর

Sponsered content