জাতীয়

আইডি কার্ড সংশোধন করতে গিয়ে হয়রানীর শিকার !!!!

  প্রতিনিধি ৬ জুলাই ২০২২ , ১১:২৫:০৭ প্রিন্ট সংস্করণ

নিজস্ব প্রতিবেদক:-সিরাজদিখান নির্বাচন অফিসে হয়রানীর শেষ নেই বলে অভিযোগ করেন ভোটাররা। ভোটাররা বলেন সরকারি নিদের্শ অনুযায়ী বিদেশ যাওয়ার জন্য জরুরী ভোটার ও সংশোধন করার নিয়ম থাকা শর্তে হয়রানী হতে হচ্ছে।

অভিযোগ কারী, মাহে আলম বলেন আমি কুয়েত যাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করে। সকল ডকুমেন্ট সহ জমা দিতে আসছি। জমা দিতে গেলে, সজীব ও দিলিভ, বলে আগামীদিন যাইতে বলেন। আবার গেলে বলেন ম্যাডাম নাই এবং আমার দুলাভাই ও আসে, শুধু কাল পশু বলে। আমার বাবা আসেন অনেক অনুরোধ করে বলেন আমি কুয়েতে ভিসার জন্য টাকা জমা দিছি স্যার ছেলের কার্ড টা করে দেন। না হলে আমার টাকা মাইর যাবে। এ বল্লে আর মন্দ কথা বলেন এবং আমি ১৪-১৫ যাই। মাহে আলমের বাবা বলেন সকল ডকুমেন্ট দিয়ে ও আমার ছেলের কার্ড টা করতে পারি নাই ।এখনও আমি ভোটার হতে পারি নাই।

আরও অভিযোগ করেন, তানজিল, মুরাদ, মেহেদী হাছান, মাসুদ রানা, রমজান, সাব্বির, ওহিদুল, এর বলেন আমরা বিদেশ যাওয়ার জন্য জরুরী ভোটার হতে আসলে, ৩-৪ মাস সময় হওয়ার পড়ে, সজীব ও দিলিভ স্যার আমাদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা করে নিয়ে ছবি পিংগার নেন।

মো জনি আহম্মদ (২২) বলেন আমি কুয়েত যাওয়ার জন্য জরুরী আইডি কার্ড সংশোধন করতে যাইলে,আমাকে গুড়ায় বলেন সংশোধন করে দিবো না। পড়ে সাংবাদিকের পরিচয় দেই এবং ম্যাডামের কাছে কান্না করলে, সুজন কে বলেন। আমার কাজ টা করে দিতে। তার কাছে গেলে বলেন সাংবাদিক কে কত টাকা দিছি বল্লে তোমার কার্ড দিবো। আমি বল্লাম কেনো টাকা দিবো,আমি সুজন স্যারের পা, ধরি এবং আমাকে দিয়ে জোর করে বলায় সাংবাদিক কে ২০ হাজার টাকা দিছি। জনি বলেন আমাকে দিয়ে জোর করে বলায় আমি সাংবাদিক কে টাকা দিয়েছি অভিযোগ তার।

একই অভিযোগ আইডি কার্ড সংশোধন করতে গিয়ে হয়রানীর শিকার রাব্বিলের কাছ থেকে। তিনি বলেন আমি আইডি কার্ড সংশোধন করতে ৬ বার যাওয়ার পর ম্যাডাম কে পাই। ম্যাডামের কাছে গেলে বলেন তোমার কাজ টা আমি করে দিতাম যদি সাংবাদিকের পরিচয়ে না আসতা,এরক্ষম অনেক কাজ দিছি আমি, এখন দিবো না , তখন আমি ম্যাডাম কে অনেক অনুরোধ করি। তখন আমাকে রুম থেকে বেড় করে দেয়।পড়ে অনেক রিকোয়েস্ট করার পড়ে সুজন স্যারের কথা বলেন। সুজন স্যারের কাছে গেলে তিনি আমার কাছে ৩০ হাজার টাকা চায়। আমি টাকা না দেওয়াতে কাজ করে না। এবং সাংবাদিকের কথা বলায় হেনাস্তার শিকার বেশি হতে হয় বলে অভিযোগ হয়রানী ব্যাক্তিরা।

এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনার শাহিনা ইসলামের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোন দিয়ে পাওয়া নাই।

আরও খবর

Sponsered content