বিনোদন

রাস্তায় বেঞ্চে ছেলে ঘুমাচ্ছে আর বাবা পাহারা দিচ্ছেন-নেট দূনিয়ায় ভাইরাল

  প্রতিনিধি ২৫ জুলাই ২০২৩ , ৫:১১:৫৬ প্রিন্ট সংস্করণ

নিজস্ব প্রতিবেদক।।রাস্তায় বেঞ্চে ছেলে ঘুমাচ্ছে আর বাবা পাহারা দিচ্ছেন,এটি কোন সিনেমা নয়,সত্যি ঘটনা।ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক শাকিব খান ও ছেলে জয়ের এমন একটি ছবি আজ মঙ্গলবার ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করেছেন সুপারস্টার নিজেই।ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন ছেলের প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা।

ছবিটি দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে,ছেলে জয় ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে আছে বেঞ্চে।আর তার পাশেই রাস্তার ফুটপাতে বসে আছেন বাবা শাকিব খান।তিনিও যেন ক্লান্ত!আর এমন ছবি প্রকাশের পর মুহূর্তেই নেটিজেনদের দৃষ্টি কেড়েছে তা। নেটিজেনরা বাহবাহ দিচ্ছে বাবা শাকিব খানকে।

গত ৪ জুলাই ‘প্রিয়তমা’ মুক্তি উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন শাকিব খান। এরপর সন্তান জয়কে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান অপু বিশ্বাস।সম্প্রতি সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের ঘোরাঘুরির কিছু ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে প্রকাশিত হয়েছে। ষএ ছাড়া সম্প্রতি অপু-জয় ঘুরতে গিয়েছিলেন নিউইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্কে।সঙ্গে ছিলেন শাকিব খানও।

গতকাল সোমবার প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়,অপু-জয় ঘোড়ার গাড়িতে ঘুরছেন।ক্যামেরার ওপাশ থেকে শাকিব ছেলে জয়কে পার্ক দেখাচ্ছেন।ভিডিওটিও ধারণ করেছেন শাকিব নিজেই।তবে ক্যামেরার সামনে দেখা যায়নি তাকে।ভিডিওটি ইতিমধ্যেই প্রশংসা কুড়াচ্ছে ভক্তমহলে।

যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডায়ও শাকিব-অপুকে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে।তাদের সঙ্গে রয়েছে ছেলে আব্রাহাম খান জয়। গতকাল বাংলাদেশের স্থানীয় সময় সকাল ৮টার দিকে ফেসবুক লাইভে আসেন অপু বিশ্বাস।সেখানকার একটি পার্কে ফায়ার ওয়ার্ক দেখছিলেন তাঁরা। ৩ মিনিট ১৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে শাকিব কিংবা জয়কে দেখা না গেলেও বাবা-ছেলের কথোপকথন শোনা যাচ্ছিল।এ সময় ছেলেকে ‘ফায়ার ওয়ার্ক’ দেখাচ্ছিলেন শাকিব।

এদিকে ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল বিয়ে করেছে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস।সেটিও গোপন ছিল।এমনকি সন্তান জন্মের খবরও গোপন রেখেছিলেন তারা।২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল সন্তানসহ একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভ অনুষ্ঠানে আসেন অপু বিশ্বাস।জানান,২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর কলকাতার একটি ক্লিনিকে তার সন্তানের জন্ম হয়। নাম রাখা হয় আব্রাহাম খান জয়। ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করে দুজনেই বিয়ে ও সন্তানের বিষয়টি গোপন রাখেন।তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।

আরও খবর

Sponsered content