জাতীয়

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের মালিকানাধীন জমির সর্বশেষ আপডেট জানতে পারছেন

  প্রতিনিধি ৫ আগস্ট ২০২৩ , ৪:৫৫:২৮ প্রিন্ট সংস্করণ

নিজস্ব প্রতিবেদক।।একইভাবে ইউনিয়ন ভূমি অফিসে না গিয়ে ভূমি অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন ছাড়া জমির নামজারি করা কীভাবে সম্ভব? আসলেই এখন এসব সম্ভব।

ভূমি ব্যবস্থাপনায় আরও স্বচ্ছতা আনতে ও জাল-জালিয়াতি রোধে জমির খতিয়ানের সঙ্গে পার্সেল ম্যাপ সংযুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে ভূমি অটোমেশন প্রকল্পে ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা সংযুক্ত করারও নির্দেশ দেন।পার্সেল ম্যাপ হচ্ছে- অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ সংযুক্ত করে দাগ ভিত্তিক ভূ-সম্পদ ম্যাপ।গত ২৪ আগস্ট ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় ভূমিমন্ত্রী প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেন।একই সঙ্গে সারা দেশে ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থায় পর্যায়ক্রমে ম্যানুয়াল দাখিলা দেওয়া সম্পূর্ণ বন্ধে ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থার বিধি-বিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়েছে।এখন যে কেউ চাইলেই আর ম্যানুয়েল পদ্ধতিতে জমির খাজনা দিতে পারবেন না।জমির মালিক দেশে বিদেশে যেখানেই অবস্থান করুক সেখানে বসেই কোনও প্রকার হয়রানি বা দালালদের খপ্পড়ে না পড়েই জমির খাজনা পরিশোধ করতে পারছেন।

ভূমি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে,ভূমি কর সেবা অনলাইনে এসেছে ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর।সে দিন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘অনলাইন ভিত্তিক ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার পাইলটিং (১ম পর্যায়)’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।এ সেবা পেতে প্রথমে সেবাপ্রার্থীকে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে।নিবন্ধন অনুমোদনের পর মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে কর পরিশোধ করা যায়।এ জন্য এখন আর সেবাপ্রার্থীদের ভূমি অফিসে ছোটাছুটি করতে হয় না।কর আদায়ের এই পুরো পদ্ধতিটিই অনলাইনের আওতায় চলে এসেছে।ভূমি অফিসগুলোতে এখন আর নগদ টাকা লেনদেন হয় না।অবশ্য পার্বত্য তিন জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে এ সেবা পেতে আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে।অবশ্য সার্ভার জটিলতার বিষয়ে অভিযোগ রয়েছে ভুক্তভোগীদের।ভূমি মন্ত্রণালয় বলছে,এই জটিলতাও থাকবে না।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন,ভূমি ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাইজড পরিবর্তন মানুষের হয়রানি কমিয়েছে।ভূমি প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজে এনেছে স্বচ্ছতা,বাড়িয়েছে উদ্দম।ফলে অতীতের যেকোনও সময়ের তুলনায় বেড়েছে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের পরিমাণ।এখন যে কেউ দেশে বিদেশে অবস্থানকালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের মালিকানাধীন জমির সর্বশেষ আপডেট জানতে পারছেন। সারতে পারছেন যেকোনও জটিলতা। পরিশোধ করতে পারছেন বকেয়া ভূমি উন্নয়ন কর। ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশে জমির খাজনা পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক এবং শুধুমাত্র অনলাইনেই জমির খাজনা দেওয়ার উপায় রয়েছে। তাই জমির খাজনা পরিশোধ করতে অনলাইনে জমির খাজনা দেওয়ার নিয়ম ২০২৩ সম্পর্কে আগে জানতে হবে। দেশে বসবাসকৃত প্রতিটি নাগরিকেরই তাদের মালিকানা অনুযায়ী জমির রাজস্ব আদায় করতে হয়। জমির খাজনা পরিশোধ না করলে সে জমির ভোগ দখলের ক্ষেত্রে সমস্যা হলে পরবর্তীতে সরকারি সহযোগিতা পাওয়া যায় না। এছাড়াও জমির খাজনা না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে। বাংলাদেশ ভূমি উন্নয়ন মন্ত্রণালয় বর্তমানে অনলাইনে জমির খাজনা দিতে হবে বলে ঘোষণা করেছে।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে,আগে এক সময় জমির খাজনা পরিশোধ করার জন্য উপজেলা ভূমি অফিসে অনেকগুলো কাগজপত্র নিয়ে সরাসরি উপস্থিত হতে হতো। বর্তমানে অল্প কিছু ডকুমেন্টস থাকলে নিজের মোবাইল দিয়ে ঘরে বসেই অনলাইনে জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা সম্ভব।

অনলাইনে জমির খাজনা দিতে যেসব ডকুমেন্টস লাগে সেগুলো হচ্ছে– জমির অবস্থান অনুযায়ী বিভাগ,জেলা, উপজেলা ও মৌজার তথ্য,জমির খতিয়ান,পেমেন্ট পরিশোধ করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র। একটি অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম (বিকাশ,নগদ,রকেট,উপায়,একপে,ডিবিবিএল)। একটি স্মার্টফোন,মোবাইল নম্বর ও ইন্টারনেট সংযোগ। অনলাইনে জমির খাজনা দেওয়ার জন্য ভূমি উন্নয়ন কর ওয়েবসাইটে ভিজিট করে নাগরিক কর্নার অপশনে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।এবার,পেমেন্ট করুন- অপশনে প্রবেশ করে জমির ঠিকানা দিয়ে তথ্য বের করে নিন। তারপর, এনআইডি যাচাই করলে কত টাকা খাজনা পরিশোধ করতে হবে না দেখা যাবে।এবার,খতিয়ানের বিস্তারিত পেজে ‘অনলাইন পেমেন্ট’ অপশনে ক্লিক করে পেমেন্ট করতে পারবেন।

জানা গেছে,জমির খাজনা পরিশোধের পাশাপাশি আধুনিকায়ন করা হয়েছে রেকর্ড হালনাগাদ তথা নামজারি,রক্ষণাবেক্ষণ, ভূমি রাজস্ব আদায় ইত্যাদি ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট কাজ। জরিপ পরিচালনা,জরিপ পরবর্তী স্বত্বলিপি বা রেকর্ড ও মৌজা ম্যাপ প্রণয়ন,সংরক্ষণ ও সরবরাহকরণ হচ্ছে সেটেলমেন্ট সংশ্লিষ্ট কাজ।আর জমির দলিলের নিবন্ধন ও সংরক্ষণ রেজিস্ট্রেশন সংশ্লিষ্ট কাজ।ডিজিটাল বাংলাদেশের আওতায় স্থাপিত সরকারের ডিজিটাল নাগরিক সেবা ইকোসিস্টেমে ভূমি মন্ত্রণালয় নাগরিক ভূমিসেবা অধিকতর কার্যকর ও দক্ষ করতে ম্যানেজমেন্ট,সেটেলমেন্ট এবং রেজিস্ট্রেশন-কার্যক্রমের ডিজিটাল সিস্টেম সিনক্রোনাইজ (সমলয়) করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের কিছু মৌজায় ভূমিসেবা সহজীকরণ ও এর মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাইলট আকারে ই-রেজিস্ট্রেশন ও ই-মিউটেশন ব্যবস্থার মধ্যে সংযোগ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।ফলে,সাব-রেজিস্ট্রার জমি রেজিস্ট্রেশনের পূর্বে ডিজিটাল রেকর্ডরুম সিস্টেম থেকে জমির রেকর্ড অনলাইনে যাচাই করতে পারবেন।একইভাবে রেজিস্ট্রেশনের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেজিস্ট্রেশন দলিল ও বিক্রীত জমির তথ্য ই-মিউটেশন সিস্টেমের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন,যার ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নামপত্তন কার্যক্রম শুরু করা যাবে। এভাবে দেশব্যাপী ই-রেজিস্ট্রেশনের সঙ্গে ই-মিউটেশনের সংযোগ স্থাপিত হলে মানুষের ভোগান্তি কমবে এবং সংশ্লিষ্ট রেকর্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালনাগাদ হতে থাকবে।ফলে মামলা ও জাল-জালিয়াতির সুযোগও কমে আসবে।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে,ইতোমধ্যেই দেশে শুরু হয়েছে ডিজিটাল ভূমি জরিপ।এর মধ্য দিয়ে ভূমি ব্যবস্থাপনায় নতুন দিগন্তে প্রবেশ করছে বাংলাদেশ। ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে বা জরিপ’ (বিডিএস) এর পাইলটিং উদ্বোধন করা হয়েছে গত ৩ আগস্ট।পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সংলগ্ন মাঠে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ভূমিমন্ত্রী এম. সাইফুজ্জামান চৌধুরী।

ভূমি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে,বিডিএস হচ্ছে এমন সিস্টেম যা বাংলাদেশের ২০০ বছরের ভূমি জরিপের চিরচেনা পদ্ধতি বা প্রথাকে পেছনে ফেলে নতুন দিগন্তে প্রবেশ করাতে সহযোগিতা করবে।বিডিএস’র পাইলটিং পর্ব সফলভাবে পুরোপুরি সমাপ্ত করা গেলে এটি হবে ভূমি ব্যবস্থাপনায় চূড়ান্ত জরিপ।এর পর ভূমি ব্যবস্থাপনায় আর কোনও জরিপ হবে না বলে জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়।ডিজিটাল প্রক্রিয়ায়ই চলবে ভূমি জরিপ।একই সঙ্গে সম্পন্ন হবে ভূমির বিদ্যমান অবস্থার মানচিত্র। যেখানে থাকবে না মানুষের কোনও হাত।ড্রোনের মাধ্যমে তোলা ছবি এবং অন্যান্য ফোর্থ জেনারেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করেই চূড়ান্ত হবে জমির অন্যান্য ইন্ডিকেটর।

শুধু তাই নয়,ভূমি ব্যবস্থাপনায় চালু হয়েছে ‘নাগরিক ভূমিসেবা’।চলতি বছরের প্রথম ৮ মাসে প্রায় ৩ লাখ মানুষ ১৬১২২ নম্বরে ফোন করে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে কমেন্ট কিংবা মেসেজ (বার্তা) করে ভূমি বিষয়ক সেবা গ্রহণ করেছেন।জাতীয় ভূমিসেবা কলসেন্টার সেবাটি ‘নাগরিক ভূমিসেবা ২৪/৭’ নামে পরিচিত। ডিজিটাল সেবার কারণেই ভূমি অফিসে না গিয়েই ভূমি সেবা গ্রহণ করতে পারছেন দেশের নাগরিক।এতে মানুষের অর্থ-খরচ ও ভোগান্তি অনেকাংশে কমেছে।অসাধু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির সুযোগ কমেছে বহুলাংশে।ভূমি অফিসে না এসেই নাগরিক যেন ভূমি সেবা পান এবং একান্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া যেন কাউকে ভূমি অফিসে আসতে না হয়’ – বর্তমান সরকারের ভূমি ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজেশনের এটিই প্রধান ও অন্যতম উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

এছাড়াও ‘নাগরিক ভূমিসেবা ২৪/৭’ ব্যবহার করে ভূমি অধিগ্রহণ,নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর,খাস জমি বন্দোবস্ত, অর্পিত সম্পত্তি,পরিত্যক্ত সম্পত্তি,ভূমি জরিপ ও রেকর্ডরুম, জল মহাল,বালু মহাল,চা বাগান,হাটবাজার ব্যবস্থাপনাসহ আরও বিভিন্ন ধরনের ভূমি সংক্রান্ত তথ্য অনুসন্ধান করা হয় নিয়মিত।চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি ‘নাগরিক ভূমিসেবা ২৪/৭’ নামে ফুলসার্ভিস কল সেন্টারটি কার্যক্রম চালু করে।

ভূমি ব্যবস্থাপনায় আরও স্বচ্ছতা আনতে ও জাল-জালিয়াতি রোধে জমির খতিয়ানের সঙ্গে পার্সেল ম্যাপ সংযুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে ভূমি অটোমেশন প্রকল্পে ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা সংযুক্ত করারও নির্দেশ দেন।পার্সেল ম্যাপ হচ্ছে- অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ সংযুক্ত করে দাগ ভিত্তিক ভূ-সম্পদ ম্যাপ।গত ২৪ আগস্ট ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় ভূমিমন্ত্রী প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেন।একই সঙ্গে সারা দেশে ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থায় পর্যায়ক্রমে ম্যানুয়াল দাখিলা দেওয়া সম্পূর্ণ বন্ধে ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থার বিধি-বিধানে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ভূমি মন্ত্রণালয় মনে করে,অন্তর্ভুক্তিমূলক ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন কার্যক্রম স্মার্ট ও টেকসই করতে ভূমি ব্যবস্থাপনার এই রূপান্তরের সঙ্গে দ্রুত নাগরিকের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন।এর জন্য জনসচেতনতা ও শিক্ষামূলক প্রচারণা অপরিহার্য।কৌশলগত যোগাযোগ ও অংশগ্রহণের মাধ্যমে গড়ে তোলা সম্ভব নিজ নাগরিক অধিকার সম্পর্কে সচেতন এবং ডিজিটাল জ্ঞানসম্পন্ন জনগোষ্ঠী,যারা ডিজিটাল ভূমিসেবাসমূহ কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ভূমি মন্ত্রণালয় এ বিষয়েও পদক্ষেপ নিয়েছে।

সামগ্রিক ভূমি ব্যবস্থাপনায় সম্পূর্ণ গুণমান ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকদের কাঙ্ক্ষিত ভূমিসেবা প্রদানে ভূমি মন্ত্রণালয় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় অন্যতম অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে স্মার্ট ভূমিসেবা—এটাই সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা।ভূমিসেবা গ্রহণকারী নাগরিক, ষভূমিসেবা প্রদানকারী কর্মকর্তা এবং সব অংশীজন এক সঙ্গে কাজ করলে এই প্রত্যাশা সহজেই পূরণ করা সম্ভব হবে বলে আশাবাদ তাদের।

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘ভূমি ব্যবস্থাপনায় নতুন দিগন্তে প্রবেশ করছে বাংলাদেশ।আমরা ভূমি অফিসের মানুষের সেই চিরচেনা হয়রানির পরিসমাপ্তি ঘটাতে চাই।ভূমি অফিসে ক্যাশলেস বিষয়টি যাতে মেইনটেইন হয় সেটি চাচ্ছি। মানুষ ইনস্ট্যান্ট যা যা পাওয়ার তা যাতে পেয়ে যায়- এ জন্যই ভূমি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি পুরোপুরি ডিজিটাইজড হচ্ছে।’

আরও খবর

Sponsered content