প্রতিনিধি ২৯ জুন ২০২২ , ২:০২:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ
ভোলা প্রতিনিধি:-ভোলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নে মহিষ ব্যবসায়ী আব্দুল গনি হাওলাদারের ছেলে মোঃ জাকির হাওলাদার কে পিটিয়ে টাকা লুটপাট করার অভিযোগ উঠেছে।
একই এলাকার মোঃ কালাম গংদের বিরুদ্ধে।অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভোলা সদর উপজেলা ১০ নং ভেলুমিয়া ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ডের মহিষ ব্যবসায়ী মোঃ জাকির হাওলাদার (৪৫) মহিষ বিক্রি করে এগারো লক্ষ পয়তাল্লিশ হাজার টাকা নিয়ে রওনা করলে ভেলুমিয়া ইউনিয়নের কুঞ্জপট্টি বাজার সংলগ্ন সেকান্দার এর চায়ের দোকানের সামনে দিয়ে রওনা করলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরিয়া সুপরিকল্পিত ও হত্যার উদ্দেশ্যে মোঃ কামাল বেপারী (৪৫) পিতা শাহজাহান সাজি
মোঃ লোকমান (৪৫) পিতা রহম আলী কারিগর
মোঃ শাহিন (২২) পিতাঃ কালাম ব্যাপারী মোঃ শাহজাহান সাজি(৬৫) পিতা-মৃত মুনাফ ব্যাপারি
মোঃ রাকিব (২২) পিতাঃ সরোয়ার সহ দেশি অস্ত্র লাঠি সোটা নিয়ে আমার উপরে ঝাঁপাইয়া পড়ে।
আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই মোঃ কালাম গংরা সবাই মিলিয়া আমাকে এলোপাতাড়ি মারধর করিয়া ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়া আমার মাথায় কোপ দিলে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। ওই সময় শাহীন আমার গরু মহিষ বিক্রির ১১ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকার ব্যাগ ছিনাইয়া নিয়ে যায়। আমার ডাক চিৎকার শুনিয়া বাজারের আশেপাশের লোকজন ও ইউপি সদস্য মোঃ মনির ছুটিয়া আসলে মোঃ কালাম গংরা ইউপি সদস্য মোঃ মনির কেও এলোপাতাড়ি মারধর করলে অন্যান্য লোকজন আগাইয়া আসিলে মোঃ কালাম গংরা তাদেরকে মামলায় জরাইয়া দেওয়ার হুমকি দেয়। পরে লোকজন আসিয়া আমাদেরকে ভোলা সদর হাসপাতালে পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের ২৯ নাম্বার বেডে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে তোরা আহত মোঃ জাকির হাওলাদারের ছেলে মোঃ মিরাজ হাওলাদার বাদী হয়ে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত হোসেন বলেন। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে এবং আহত মোঃ জাকির হাওলাদারের ছেলে বাদী হয়ে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।