সারাদেশ

সিলেটের ভূয়া ফেসবুক ৪ লাইভারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন-আবাসিক হোটেল কর্তৃপক্ষ

  প্রতিনিধি ২৪ জুন ২০২৪ , ৪:৫৮:৫৫ প্রিন্ট সংস্করণ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি।।সিলেটের অনবিন্ধতি অনলাইন ফেসবুক ৪ লাইভারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দক্ষিণ সুরমা আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ বিবৃত্তি প্রদান করেছেন।

২৩ জুন ২০২৪ইং রাত ৮ ঘটিকায় আনন্দ আবাসিক হোটেল সংলগ্ন হল রুমে দক্ষিণ সুরমায় অবস্থানরত সকল আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ সিলেটের অনবিন্ধতি অনলাইন ফেসবুক ৪ লাইভারের ওপেন চাদাবাজীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতের সিলেটের শত বর্ষের সাংবাদিকতার সিলেট প্রেসক্লাব ও জেলা প্রেসক্লাব,সিলেটের সচেতন অনলাইন সাংবাদিক ও প্রশাসনের উর্ধ্বতনের দৃষ্টি কামনা করেন এক আলোচনা সভার মাধ্যমে।

দক্ষিণ সুরমা আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে জানা যায়,২২ জুন ২০২৪ইং দক্ষিণ সুরমার কদমতলীস্থ হোটেল সাগর রেস্ট হাউজে অসমাজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার অপরাধে কথিত ৪ লাইভারের পরিকল্পিত লাইভ ও পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে হয়রাণী মূলক পুলিশী অভিযান দিয়ে সাগর রেস্ট হাউজের ব্যবসার সুনাম ক্ষুন্ন করায় তীব্র নিন্দা জানানো হয়।

নেতৃবৃন্দ বক্তব্যে জানান,অনবিন্ধতি চ্যানেল ২৬ ও সিলেটের চিত্র,জে জে টিভির এর প্রতিনিধি দাবী করে দীর্ঘ দিন ধরে দক্ষিণ সুরমা বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেলে মাসিক চাঁদা দাবী করে আসছে রানা ও লাকী নামের দু’জন এরা ২২ জুন ২০২৪ইং দক্ষিণ সুরমার কদমতলীস্থ হোটেল সাগর রেস্ট হাউজে সকালে হোটেল ম্যানেজারের নিকট এসে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করে তা দিতে অস্বীকৃতি জানাতে পরিকল্পিতভাবে লাকি আক্তার দুই মহিলাদের নিজে ফোন করে হোটেলে এনে পুলিশ কল করে অসমাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ তুলেন,যাহা ভিত্তিহীন ও ব্যব্যসার সুনাম ক্ষুন্ন করা হয়েছে।এর আগে লাকি আক্তার ওরফে লাকি আহমেদ প্রায়ই ওই হোটেলে যাওয়া আসার অভিযোগ করেন হোটেল কর্তৃপক্ষ।

কথিত সিলেটে ফেসবুক ৪ লাইভার চ্যানেল ২৬ ও দৈনিক বিকেল বার্তা প্রতিনিধি এস এ. রানা সিলেটের চিত্রের সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি মো. রায়হান হোসেন,সিলেটের চিত্রের স্টাফ রিপোর্টার ও দৈনিক যুগযুগান্তর পত্রিকার সিলেট প্রতিনিধি লাকি আহেমদ,যুগযুগান্তর এর ব্যুরো চীফ ও তালাশ টিভির প্রতিনিধি কামরুল হাসান জোলহাস,ফেসবুক পেইজ মিরর সিলেট এর একজন নানা ভাবে ব্যবসায়ীকে হয়রাণী করার অভিযোগ তুলেন।

এ সময় সভায় উপস্থিত ছিলেন হোটেল আল ফয়েজ এর সত্বধীকারী রফিক মিয়া,সাউথ সুরমা আবাসিক হোটেল মালিক মীর কাশেম,আনন্দ হোটেল এর পরিচালক এস.এম করিম,আসমা আবাসিক হোটেল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রেজা মিয়া, ফেমাস হোটেল মালিক পরিচালক শামিম আহমদ,ইস্টার্ন হোটেল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহিদুল ইসলাম,রুচি আবাসিক হোটেল মালিক শিমুল মিয়া,সাগর রেস্ট হাউজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাদশা মিয়া,মিতালী হোটেল এর পরিচালক মামুনুর রশিদ,হোটেল তাজমহল এর ম্যানেজার শফিকুর রহমান,নীলয় আবাসিক হোটেল এর সত্বাধীকারী মাছুম আহমদ প্রমুখ।

আরও খবর

Sponsered content