অনুসন্ধানে দেখা যায়, ষএস. আলম গ্রুপ কখনোই বিদেশে বিনিয়োগ বা তহবিল স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেয়নি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ওই প্রতিবেদনটি নজরে আনার পর শুনানি নিয়ে ৬ আগস্ট বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত রুলসহ অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশ দেন।এই আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে এস. আলম গ্রুপ।
এই আপিলের শুনানিকালে ব্যারিস্টার সুমনকে পক্ষভুক্ত না করার বিষয়টা উঠে আসে।তখন এস. আলমের কৌসুলি আজমালুল হোসেন কেসির উদ্দেশ্যে বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম বলেন,পত্রিকার প্রতিবেদনটি হাইকোর্টের নজরে এনেছেন সুমন।এরপর তো আর উনার কোন দায় দায়িত্ব থাকার কথা নয়। তিনি বলেন,আপনারা তাকে লিভ টু আপিলে পক্ষভুক্ত করেননি।আর এখন তাকে নিয়ে কথা বলছেন।খুঁজে বেড়াচ্ছেন।আইনে সেই সুযোগ আছে কি?এই কারণেই তো আপিল খারিজ হওয়া উচিত।
এরপরই সুমনকে পক্ষভুক্ত করার আদেশ দিয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করা হয়।