প্রতিনিধি ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ , ৮:৩৮:৩৪ প্রিন্ট সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক।।বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যে কোনো পরিবর্তন কেবল ব্যক্তির যোগ্যতা ও কৌশলের উপর নির্ভরশীল—এক্ষেত্রে সজীব ওয়াজেদ জয় নতুন রাজনৈতিক দিকনির্দেশনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন। তিনি শুধু আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য বহন করছেন না,বরং আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও তরুণমুখী রাজনীতির সম্ভাবনাও বহন করছেন।

শিক্ষা ও প্রজ্ঞা
সজীব ওয়াজেদ জয় উচ্চশিক্ষিত ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা অর্জন করেছেন।তাঁর শিক্ষাজীবন তাকে কেবল আন্তর্জাতিক পরিপ্রেক্ষিত বোঝার দক্ষতা দেয়নি,বরং রাজনীতিতে উদ্ভাবনী ও বাস্তবধর্মী কৌশল প্রয়োগের সক্ষমতাও দিয়েছে।এই আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা তিনি দেশে আধুনিক নীতি, প্রযুক্তি ও নেতৃত্বের ধারণা প্রয়োগের মাধ্যমে কাজে লাগাতে সক্ষম।
রাজনৈতিক অবদান
তিনি তৎকালীন সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্পের মূল ধাপগুলির দায়িত্বে ছিলেন এবং আধুনিক প্রশাসনিক সংস্কার প্রবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ধারণা হলো—কেবল জনমত নয়,বরং কাঠামোবদ্ধ, প্রযুক্তিনির্ভর ও সুসংগঠিত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডই স্থায়ী শক্তি সৃষ্টি করে।
আওয়ামী লীগের উপর প্রভাব
সজীবের সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদানের সম্ভাবনা আওয়ামী লীগের জন্য একটি নতুন সংজ্ঞা হতে পারে। দলটি হয়ে উঠতে পারে:
আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর,
সংগঠিত ও পরিকল্পিত,
গণমানুষের সাথে প্রত্যক্ষ সংযোগ বজায় রাখা,
নেতৃত্ব ও তরুণ প্রজন্মকে একত্রিত করার কেন্দ্রবিন্দু।
রাজপথে গণমানুষের শক্তি পুনরায় বিকাশ লাভ করতে পারে। রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য এটি একটি চ্যালেঞ্জ,কারণ ইতিহাসই সাক্ষী—আওয়ামী লীগ কখনো হার মানে না;সময় এলে তা নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়ায়।সজীব ওয়াজেদ জয় এই পুনর্জাগরণের প্রতীক এবং আধুনিক রাজনৈতিক শক্তির ধারক হতে পারেন।










