প্রতিনিধি ২০ আগস্ট ২০২৫ , ৬:৪৫:০৬ প্রিন্ট সংস্করণ
অনলাইন ডেস্ক রিপোর্ট।।ইয়ুথ ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটের ট্রায়াল ও বাছাই ক্যাম্পে যোগ দিতে গিয়ে বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের সুযোগ-সুবিধা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন মুশফিকুর রহিম। দেশের অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক ব্যাটার মনে করেন, এমন আধুনিক সুবিধা দেখে দেশের নীতি-নির্ধারকদেরও লজ্জা পাওয়া উচিত।
মঙ্গলবার বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হয় বিশেষভাবে সক্ষম ক্রিকেটারদের ট্রায়াল।প্রথম দিনে ছিলেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল,আর পরদিন যোগ দেন মুশফিক।

মাঠে প্রবেশের আগে তিনি বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের অত্যাধুনিক সুবিধাগুলো ঘুরে দেখেন এবং পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।
মুশফিক বলেন,এমন সুবিধা বাংলাদেশে কোনো জাতীয় দলের কাছেও নেই,অথচ এগুলো ক্রিকেটের মৌলিক চাহিদা।
খেলোয়াড়দের জন্য সঠিক সুযোগ-সুবিধা না থাকলে নতুন প্রতিভা উঠে আসা কঠিন।বসুন্ধরার এই উদ্যোগ দেখে আমাদের সবার অনুপ্রাণিত হওয়া উচিত।
বর্তমানে বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে রয়েছে ৫টি সেন্টার উইকেট,১২টি টার্ফ পিচ,৭ লেন ইনডোর অ্যাস্ট্রো টার্ফ,উন্নত বোলিং মেশিন,ভিডিও অ্যানালাইসিস সিস্টেম,জিম,সুইমিং পুল এবং আইস বাথের সুবিধা।
মুশফিকের আশা,এই উদ্যোগ দেখে দেশের অন্যরাও অনুপ্রাণিত হবে।তার ভাষায়,নীতিনির্ধারকেরা যদি এসব দেখে জাগ্রত না হন,তবে আফসোস ছাড়া কিছু বলার থাকবে না। তবে এত বড় একটি গ্রুপ (বসুন্ধরা গ্রুপ) এগিয়ে আসায় এটা অবশ্যই প্রেরণার জায়গা তৈরি করবে।এখান থেকে অনেক ক্রিকেটার ও মানুষ উপকৃত হবে। ’
বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক বসুন্ধরার খেলাধুলার প্রতি সামগ্রিক প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেন,‘প্রতিটি ধাপে তারা (বসুন্ধরা) উন্নতি করছে।শেখ জামালে এক বছর খেলেছি, চ্যাম্পিয়নও হয়েছি।তো ইশতিয়াক (সাদেক) ভাইকে খুব কাছ থেকে চিনি। অন্যান্য যারা আছে,তাদেরও চিনি।যেভাবে দিনে দিনে সুবিধাদি বাড়ছে,ভবিষ্যতে আরও অনেক কিছু হবে। আন্তর্জাতিক ভেন্যু হলে আমাদের ক্রিকেটাররা এখানে এসে সর্বোচ্চ সুবিধায় অনুশীলন করতে পারবে। ’
তথ্যসূত্র: টি-স্পোর্টস

















