প্রতিনিধি ১৫ জুলাই ২০২৪ , ১১:০০:০৫ প্রিন্ট সংস্করণ
মাজহারুল ইসলাম।।জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে জনগণের মুখপাত্র গনমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা প্রয়োজন। সংবাদপত্র বা প্রিন্ট-ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা জনগণের মুখপাত্র হিসেবে সমাজের সকল স্তরের অসংগতি দূরীকরণ ও সকল অপরাধীদের চিহ্নিত করন এবং নির্মূল করতে নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বদ্ধপরিকর।কিন্তু কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল সরকারের দূর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত করতে সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে কর্মীদের ওপর হামলা ও মামলায় কুপিঘাত করে কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করছে।সমাজের প্রতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে দূর্নীতি-অনিয়ম,স্বেচ্ছাচারিতা,ক্ষমতার অপব্যবহার করে জনসাধারণের রক্ত চুষে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন।সাংবাদিকদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় অকারনেই মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।যার কারণে গনমাধ্যম নিয়ন্ত্রিত হয়ে মিলাদ-মাহফিল ও সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মন যুগিয়ে নিউজ করতেন।রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে কোনো নিউজ করলেই সাংবাদিকরা দুনিয়া জাহান্নামের মধ্যে পতিত হতেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা কালো আইনটি সংস্কার করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করায় সাংবাদিকরা কিছুটা হলেও নিরাপত্তা স্বস্তি ফিরে পেয়ে সংবাদ প্রচার করায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নির্বাহী প্রধান কার্যালয়ের দূর্নীতি ও অনিয়ম জনগণ জানতে পারছেন। একজন পিয়ন ৪শ কোটি টাকা সম্পদের মালিক হয়েছেন ——!!!!!তার উপদস্হ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দূর্নীতি ও অনিয়মের সংবাদ প্রকাশিত হলে বাঙালি জাতি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ কন্যা হিসেবে দূর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাসী।তাই সকল অপরাধীকে শাস্তি পেতে হবে।

জেলা উপজেলা পর্যায়ের একজন রাজনীতির নেতা যদি কোটি টাকার মালিক হতে পারেন আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম প্রধানমন্ত্রীর কাছে থেকে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
একজন পিয়ন কি একটা দেশের প্রধানমন্ত্রীর এত কাছে গিয়ে ছবি তুলতে পারে তার সাথে বিভিন্ন রাষ্ট্রে সফর সঙ্গী হিসেবে যেতে পারে।আমার মনেহয় তিনি যদি ৪০০’কোটি টাকার মালিক ও হন তাহলেও আমি বলবো পিএসসির গাড়ির ড্রাইবার আবেদ এর মত দূর্নীতি করে হয়নি হয়তো প্রধানমন্ত্রীর কাছে থাকার সুবাদে তদবির করে কারো কাজ করে দিয়েছে তারা তাকে সম্মান করেছে তিনি তো রাষ্ট্রের কোন ক্ষাতের টাকা দূর্নীতি করে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হতে পারবেন না।
রাজনৈতিক কোন প্রতিহিংসা এগুলো করাচ্ছে কোন একটা চক্র দীর্ঘদিন থেকে জাহাঙ্গীর আলমের পিছনে ষড়যন্ত্রে জড়িত।সোশ্যাল মিডিয়ায় যুগে একজন জাহাঙ্গীর আলম মিথ্যা পরিচয় দিয়ে এতদিন রাজনীতির মাঠে থাকতে পারতেন না।

















