প্রতিনিধি ৩ জানুয়ারি ২০২৫ , ৪:৪০:৫২ প্রিন্ট সংস্করণ
অনলাইন ডেস্ক রিপোর্ট।।এক কথায় কী বলা যায় একে। বিস্ময়বালিকা।বোনটির বয়স মাত্র তিন গ্রার এর মাধাই সে মুখস্থ করে ফেলেছে সম্পূর্ণ কোরআন।এই বাচ্চাটির নাম জোহরা এই শিশু বয়সেই সে সেলিব্রিটি।কিছুদিন আসে পর্যন্তও কেউ তাকে দেখাবে চিনত না,কিন্তু এখন সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে অনেকে তো একে চিনেট গেছে আবার কে হয়ে গেছে। আজারবাইজানের তিন বছরের ফুটফুটে শিশু জোহরা।এই বয়সেই সে গড়গড়িয়ে বলতে পারছে পবিত্র কোরআন শরিফ। আর আজারবাইজানের এই বিস্ময়বালিকা সারা বিশ্বজুড়ে ইতিমধ্যেই আলোড়ন তৈরি করেছে।

আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে মা বাবাকে নিয়ে বসবাস করে জোহরা।এত অল্প বয়সে যখন সে কোরান মুখস্থ করছিল, এখনি বেশ অবাক হয়ে গিয়েছিল তার বাড়ির লোকজন।তবে প্রথমটায় ভেবেছিল খানিকটি কোরআনই হয়তো সেমুখস্ত করছে, পুরোটা।হয়তো পারবে না।কিন্তু বাচ্চা মেয়েটি গড়গড় কার কোরআন বলায় সকলে বেশ অবাকই হয়ে গিয়েছিল।এ প্রসঙ্গে জাহরাব মা একটি গুরুত্বপূর্ণ এখা জামান আর তা হল জোহরা যখন তাঁর গড়ে ছিল,তখন বেশি বেশি করে তিনি কোরন পড়তেন,আর শুধু পড়াই নয়,বেশ চোরের সাঙ্গই উচ্চারণ করতেন।এমনকী মাঝে মধ্যে উচ্চাছরের কোরআন পড়াও মনোযোগ দিয়ে শুনতেন।এভাবে গাছ শিশু থাকার সময়ে মা যদি কোনও কিছু পড়েন,তাহলে তার প্রভাব বাচ্চার উপর পড়ে।
এমনকী জোহরা জন্মানোর পরে ঘুমপাড়ানি ধ্যান বা কবিতার বদলে কোরানের ছোট ছোট সূরাগুলো বলতেন।জোহরার বয়স এখন একবছর তখন থেকেই তার মায়ের কোর আন পড়তে শুরু করেআচমকাই একদিন পরিবর্তন তার মা যেসব সূরা তাকে এতদিন শুনিয়ে এসেছেন,সে নিজের মুখে আরো দায়ে। স্বরে সেগুলি আছড়াচ্ছেমেয়ের এইসব সূরার প্রতি আগ্রহ দেখে জোহরার মা আরও বেশি বেশি করে তাক ধরা শোনাতে থাকেন, যার ফলে জাহরার কানে আরও বেশি বেশি করে কোরানের বাধাঁ ঢুকতে থাকে।তার মা জানান, ‘এভাবে মাঃ তিনবছর বয়সেই কোনও প্রয়াখ্যাত শিক্ষক ছাড়া আমার কাছ থেকে শুনে শুনে সে কোরান আয়ত্ব করে নেয়।আর জানলে আরও অবাক হবেন যে সে কোরআনের ৩৭ টি সূরা এই বয়সেই মুখস্থ করে ফেলেছে।’
জোহরার এভাবে কোরান শেখার পিছনে যে তার মায়ের। অবদানই বেশি,তা তার পরিবারের সকলেই মেনে নিয়েছেন। মনোবিদরা অবশ্য বলেন মেয়ের জন্মের আগে থেকেই মায়ের কোরআন পাত্র না শোনা এবং বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর সময়ে কোরআনের বাবী বলাই জোহরাকে কোরআনের প্রতি আয়টা করে তুলেছে।সোশ্যাল নেটওগার্কি।মাইণ্ডে এই গালা ছড়িয়ে পরে অনেকেই জোহরাকে দেখতে আসেন।

















