প্রতিনিধি ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ , ৩:২১:৪০ প্রিন্ট সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক।।নতুন রাজনৈতিক দলে যোগ দিয়ে জনতার কাতারে দাঁড়ানোর উদ্দেশ্যে পদত্যাগ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নাহিদ ইসলাম বলেন বলেন, ছাত্র-জনতার যে শক্তিতে স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়েছে, সেই শক্তিকে সংহত করতে আমি মনে করেছি যে,সরকারের থেকে সরকারের বাইরে রাজপথে আমার ভূমিকা বেশি হবে এবং আমার বাইরে যারা আমাদের সহযোদ্ধা রয়েছেন,তারাও এটিই চান।সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমি আজ পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।
তবে সরকারে থাকা আরও দুজন ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলম পদত্যাগ করবেন কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এ বিষয়ে নাহিদ বলেছেন,বিচার এবং সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে এই সরকার গঠিত হয়েছিল,ছাত্ররা এসেছিল,সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে অন্য যে দুজন রয়েছেন,তারা মনে করছেন সরকারে তাদের এখনও দায়িত্ব রয়েছে।তারা এখনও সরকারে থেকেই জনগণকে সার্ভ (সেবা) করবেন।তারা যদি রাজনীতি করার প্রয়োজন বোধ করেন,তখন হয়ত সরকার ছেড়ে দেবেন।
তিনি বলেন,গত ছয় মাসে আমি এবং আমরা আমাদের জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি কাজ করে যাওয়ার।দুটি মন্ত্রণালয়ের বাইরেও অনেক অতিরিক্ত দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হয়েছে।আমরা চেষ্টা করেছি এবং মন্ত্রণালয়গুলোতেও আমরা কিছু কাজ করেছি,সেই কাজের ফলাফল হয়ত সামনে জনগণ পাবে।ছয় মাস খুবই কম সময়।তারপরও আমি চেষ্টা করেছি।আমার কাজ ও ফলাফল জনগণ মূল্যায়ন করবে। আজ থেকে আমি সরকারের কোনো দায়িত্বে নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সদ্য সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন,আমার পরে কে দায়িত্ব নেবে সেটা উপদেষ্টা পরিষদই ঠিক করবে।আমি আমার জায়গা থেকে মনে করেছি,আমাকে বাইরে প্রয়োজন।এখনো আমাদের গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়নি।বিচার এবং সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে এই সরকার গঠিত হয়েছিল,ছাত্ররা এসেছিল,সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে অন্য যে দুজন রয়েছেন,তারা মনে করছেন সরকারে তাদের এখনো দায়িত্ব রয়েছে।তারা এখনো সরকারে থেকেই জনগণকে সার্ভ করবেন।তারা যদি রাজনীতি করার প্রয়োজন বোধ করেন,তখন হয়ত সরকার ছেড়ে দেবেন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,নতুন যে রাজনৈতিক শক্তি এবং দল গঠন হচ্ছে,সেখানে অংশগ্রহণ করতে আমার অভিপ্রায় আছে।জনগণের সঙ্গে মিশে আবারও জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং আমাদের যে গণঅভ্যুত্থান,এর যে প্রতিশ্রুতি সেটা বাস্তবায়নে মাঠে থেকে কাজ করার লক্ষেই আমি সরকার থেকে পদত্যাগ করেছি।ডাক-টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নাহিদ ইসলাম বলেন বলেন, ছাত্র-জনতার যে শক্তিতে স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়েছে, সেই শক্তিকে সংহত করতে আমি মনে করেছি যে,সরকারের থেকে সরকারের বাইরে রাজপথে আমার ভূমিকা বেশি হবে এবং আমার বাইরে যারা আমাদের সহযোদ্ধা রয়েছেন,তারাও এটিই চান।সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমি আজ পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।
তবে সরকারে থাকা আরও দুজন ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলম পদত্যাগ করবেন কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এ বিষয়ে নাহিদ বলেছেন,বিচার এবং সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে এই সরকার গঠিত হয়েছিল,ছাত্ররা এসেছিল, সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে অন্য যে দুজন রয়েছেন,তারা মনে করছেন সরকারে তাদের এখনও দায়িত্ব রয়েছে।তারা এখনও সরকারে থেকেই জনগণকে সার্ভ (সেবা) করবেন।তারা যদি রাজনীতি করার প্রয়োজন বোধ করেন, তখন হয়ত সরকার ছেড়ে দেবেন।
তিনি বলেন,গত ছয় মাসে আমি এবং আমরা আমাদের জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি কাজ করে যাওয়ার।দুটি মন্ত্রণালয়ের বাইরেও অনেক অতিরিক্ত দায়িত্ব আমাদের পালন করতে হয়েছে।আমরা চেষ্টা করেছি এবং মন্ত্রণালয়গুলোতেও আমরা কিছু কাজ করেছি,সেই কাজের ফলাফল হয়ত সামনে জনগণ পাবে।ছয় মাস খুবই কম সময়।তারপরও আমি চেষ্টা করেছি। আমার কাজ ও ফলাফল জনগণ মূল্যায়ন করবে। আজ থেকে আমি সরকারের কোনো দায়িত্বে নেই।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সদ্য সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন,আমার পরে কে দায়িত্ব নেবে সেটা উপদেষ্টা পরিষদই ঠিক করবে।আমি আমার জায়গা থেকে মনে করেছি,আমাকে বাইরে প্রয়োজন।এখনো আমাদের গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়নি।বিচার এবং সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে এই সরকার গঠিত হয়েছিল,ছাত্ররা এসেছিল,সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে অন্য যে দুজন রয়েছেন,তারা মনে করছেন সরকারে তাদের এখনো দায়িত্ব রয়েছে।তারা এখনো সরকারে থেকেই জনগণকে সার্ভ করবেন।তারা যদি রাজনীতি করার প্রয়োজন বোধ করেন,তখন হয়ত সরকার ছেড়ে দেবেন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,নতুন যে রাজনৈতিক শক্তি এবং দল গঠন হচ্ছে,সেখানে অংশগ্রহণ করতে আমার অভিপ্রায় আছে।জনগণের সঙ্গে মিশে আবারও জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং আমাদের যে গণঅভ্যুত্থান,এর যে প্রতিশ্রুতি সেটা বাস্তবায়নে মাঠে থেকে কাজ করার লক্ষেই আমি সরকার থেকে পদত্যাগ করেছি।