অপরাধ-আইন-আদালত

মেহেন্দিগঞ্জে আ,লীগ অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ-বোমা হামলা ও লুটপাট-মারধরের মামলা হিমাগারে!!!

  প্রতিনিধি ২৮ জুলাই ২০২২ , ৭:১৪:৪৪ প্রিন্ট সংস্করণ

মেহেন্দিগঞ্জ থানার সাবেক ২ওসি সহ ১২ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ—

এম মাজাহারুল ইসলাম#কথায় আছে,আকাশে আছে,,যত তারা,পুলিশ ব্যবহার করে ততধারা!! “বাংলায় প্রবাদ আছে,বাঘে ছুড়ে ১৮ ঘা,পুলিশ ধরলেই ৩৬ ঘা” যদিও পুলিশ বাহিনী আইনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার বিধান রয়েছে।কাগজে-কলমে পুলিশ এ্যাক্ট আছে।বাস্তবে পুলিশের বিরুদ্ধে সেসব আইন প্রয়োগ না করায় পুলিশ বাহিনী বেপরোয়া।

পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ।কোন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে পুলিশ জড়িয়ে পড়লে সাময়িক বরখাস্ত(ক্লোজড) নামে শব্দ ব্যতিত শাস্তি হয়না অধিকাংশ পুলিশের।

সুত্রমতে জানাযায়,বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী কাগজ-কলমেই জনগণের বন্ধু।প্রকৃত বন্ধুসুলভ আচরণ পাওয়া আশা করা দূস্কর।সম্প্রতি মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ পুলিশের প্রতি কয়েকটি নির্দেশনা প্রদান করে রুল জারি করেছেন।অতঃপর ২৩ দফা বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়ে রায় প্রকাশ করেন।

উচ্চ আদালতের এসব নির্দেশনা মানতে নারাজ পুলিশ।যারকারনেই জনগণ তার সুফল পাচ্ছে না।প্রথমেই ইউনিফর্ম ব্যতীত পুলিশ বা কোনো আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কাউকে গ্রেফতার করতে পারবেনা বা করা যাবে না।সুনিষ্ট অভিযোগ ব্যতিত কোন নাগরিককে গ্রেপ্তার করা নিষিদ্ধ।সাদা পোশাকে কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোন অপরাধীকে আটক করতে পারবেনা বা করা যাবে না।কোন নাগরিককে ৫৪ধারায় গ্রেফতারের পূর্বে পরিবারের কাছে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা প্রদান পূর্বক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করতে হবে।সন্দেহভাজন কোনো আসামিকে শ্যোন এ্যারেষ্ট দেখিয়ে রিমান্ডে নেয়া যাবে না।এছাড়াও আরও ২৩ দফা নির্দেশনা পূর্বক উচ্চ আদালত রায় প্রদান করছেন।

কিন্তু সংবিধানের সাংঘর্ষিক ধারা সমূহ ৩২,৫১,১৪৩,১৪৪,১৪৫,১৪৬,১৪৭,১৪৮,১৫৪-১৫৬ ধারায় বলা হয়েছে,যেকোন পুলিশ কর্মকর্তা বা ইউনিফর্ম পরিহিত যে কোন পুলিশ সদস্য বা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ওয়ারেন্ট ব্যতীত যেকোনো নাগরিককে আটক করতে পারবে।সেই বিধান রহিত না করা স্বত্ত্বেও ৫৪ধারা অপপ্রয়োগ করে যাচ্ছে পুলিশ।কোন কোন ক্ষেত্রে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগের কারনে বিনা অপরাধে নিরীহ সাধারণ জনগণকে ধরে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতনের পূর্বক থানায় ২-৫দিন আটকিয়ে পরে মিথ্যা-বানোয়াট,মনগড়া কাল্পনিক মামলায় জেল-হাজতে প্রেরণ করে।এছাড়াও পুলিশের বিশেষ ক্ষমতা আইন ৫৪ধারা অপপ্রয়োগ করে চালান দেয়।

কতিপয় অসাধু পুলিশ কর্মকর্তা নিজের ফায়দা হাসিল করার প্রচেষ্টায় সর্বদাই ব্যস্ত থাকেন।সুশাসন-ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে,আইনের অপপ্রয়োগ বন্ধ করা একান্ত জরুরী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান ভুক্তভোগী জনসাধারণ।পুলিশের এসব অপরাধ বন্ধের জন্য পুলিশ সদরদপ্তর দেড় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ স্বত্ত্বেও পুলিশ বাহিনীর অপরাধ সংক্রান্ত অভিযোগ করে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ নিরীহ মানুষ।পুলিশের বিরুদ্ধে একাধিক অপরাধের প্রমাণ দেয়া স্বত্ত্বেও তদন্ত হিমাগারে পড়ে থাকে।তদন্তের নামে অভিযোগকারীদের হয়রানি করা হয়।

উল্লেখযোগ্য,বরিশালের সাবেক পুলিশ দেবদাস ভট্টাচার্য থাকাকালীন মেহেন্দিগঞ্জ থানার সাবেক ওসি জুলফিকার আলী গাজ্জালী ও এসআই নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লা ০১ জানুয়ারি ২০১১ তারিখ পুলিশ সুপারের কাছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।তদন্তের নামে ঘটনাটি ধামাচাপা পরে যায়।তার বিরুদ্ধে হয়রানির অপচেষ্টায় জনৈক কবির মৃধা নামের এক ব্যক্তিকে দিয়ে ১টি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করে।

যার এমপি নাম্বার ৯৯/২০১১ এর ৭দিন আগে কবীর মৃধার বাহিনীর এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লাকে শ্রীপুর বাঁধের পাড় জোড় মসজিদের সামনে থেকে আসরের নামাজের পূর্বে তুলে নিয়ে শ্রীপুর ইউনিয়নের বিএনপির সেক্রেটারি নয়ন জোমাদ্দারের বাড়িতে নিয়ে ৭ঘন্টা আটকিয়ে রেখে অমানুষিক নির্যাতন করছে।এঘটনায় এমপি ৯২/২০১১(মেহেন্দিগঞ্জ) নালিশী মামলা দায়ের করা হয়।এমপি ৯৯/২০১১ নালিশী মামলায় মেহেন্দিগঞ্জ থানার আওয়ামী লীগ নেতা ওহিদুজ্জামান ৭জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা-বানোয়াট, কাল্পনিক মনগড়া মামলাটি মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান সরদার মাহেব হোসেন বেপারী দীর্ঘ ৩ মাস তদন্তের পর সত্যতা না পাওয়ায় আদালতে অব্যাহতি প্রতিবেদন দাখিল করেন।

ওই বছরের ১২ আগস্ট কবির মৃধা,এনামূল জোমাদ্দার,রফিক আকন,মঞ্জু শেখ,রুবেল শেখকে মেহেন্দিগঞ্জ থানার পুলিশের এসআই ফারুক মৃধা,এসআই শহীদ,এসআই আনসারুজ্জামান ৮ পুলিশ সদস্য অবৈধ পিস্তল,পাইপগান,শর্টগান,ধারালো রামদা সহ গ্রেফতারের পর মোটা অংকের ঘুষ বিনিময়ে ছেড়ে দেয়া হয়।

এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লা ১৭ আগস্ট ২০১১ তারিখ বরিশাল পুলিশ সুপার,ডিআইজি বরিশাল রেঞ্জ,আইজিপি,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,আইনমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে স্মারকলিপি প্রদান করে।

উক্ত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

মেহেন্দিগঞ্জ থানার সেকেন্ড অফিসার মোঃ ফারুক মৃধা অভিযুক্তদের আত্মীয় হওয়ায় ১৯ আগস্ট ২০১১ তারিখ শুক্রবার দিবাগত রাত ১:৪০টায় ওসি জুলফিকার আলী গাজ্জালী,এসআই ফারুক মৃধা,এসআই ফরিদ,এসআই আনসারুজ্জামান,এএসআই তারিক হাসান,এএসআই শহীদ সহ ১৫জন পুলিশ সদস্য এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লার ঘরের দরজা-জানালা ভেঙে জোরপূর্বক ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে।ঘরের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে।বক্সখাট,সুকেজ,বাক্স,আলমারি ভাংচুর করে নগদ ৩৮হাজার ৫শ টাকা,নকিয়া ১১১০ মোবাইল সেট ১টি স্প্রিন্ট মোবাইল সেট ১টি,৮ভরি ৭আনা,৪রত্তি স্বপ্নের অলংকার,ভোটার আইডি কার্ড,শিক্ষার সনদপত্র ও আইডি কার্ড, জমাজমির দলিল সহ কাগজপত্র,১০লক্ষাধিক মালামাল ডাকাতি করে নিয়েছে।

এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে থানায় ২দিন আটকিয়ে রেখে ২১আগস্ট ২০১১তারিখ মিথ্যা,বানোয়াট,কাল্পনিক,মনগড়া,ভিত্তিহীন অভিযোগ সাজিয়ে বাদীর সহি/স্বাক্ষর জাল-জালিয়াতি করে বরিশাল পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে এসআই জাহাঙ্গীরকে ২২/৭/২০১১ পুরস্কারের অনুষ্ঠানে থাকলেও ওই তারিখে ১০:৩৫ টায় শ্রীপুর বাজারের যুবরাজ শেখের দোকানে সামনে থাকার ঘটনা উল্লেখ মামলাটি সাজানো জিআর ২০৪/২০১১ মেহেন্দিগঞ্জ মামলায় চালান দেয়া হয়।

দীর্ঘ ৩৩দিন জেল-হাজত খাটায়।এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লা সিআর২১/২০১১,সিআর ৭৮/২০১১ মেহেন্দিগঞ্জ শ্রীপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালনে বাধা সৃষ্টি করে মারধর,ভাংচুর,লুটপাট,বোমা হামলা সহ প্রভৃতি অপরাধে বিএনপির সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলার বাদীকে হয়রানি করায় উক্ত ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী,আইনমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,আইজিপি,ডিআইজি,ডিসি,এসপির কাছে ২২ অক্টোবর ২০১১ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

উক্ত অভিযোগের সত্যতা পেয়ে পুলিশ সদরদপ্তর ওসি জুলফিকার আলী গাজ্জালীকে সাময়িক বরখাস্ত করে থানার সকল পুলিশ সদস্যদের শাস্তিমূলক বদলী করছেন।

বিচার পাননি ভুক্তভোগী এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লার পরিবার।তিনি একাধিকবার বিচার প্রধানমন্ত্রী,আইনমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,আইজিপি,ডিআইজি,ডিসি,এসপির কাছে অভিযোগ করেন।

৯ ডিসেম্বর ২০১৩ সালে রাতে(ওসি) মোঃ রিয়াজ উদ্দিন(পিপিএম)এসআই আব্দুল ছালাম মোল্লা,এসআই জহিরুল ইসলাম সহ ৮ পুলিশ সদস্য এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে থানায় আটকিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে। ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখ জিডি ৩৯৬/২০১৩ ক্রমিক নম্বর ২৪ মামলা দিয়ে চালান দেয়।

পরবর্তীতে ৫ ডিসেম্বর ২০১৩ এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লা বরিশাল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে থাকা সত্ত্বেও ইলিশা-কোড়ালিয়া ও মহিষমারী চরে ঘাস মহলের বিরোধের জেরে -ভোলার সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দাদের সাথে মারামারি ঘটনায় জিআর ৩১০/২০১৩ মামলায় শ্যোন এ্যারেষ্ট দেখিয়েছে।অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় উক্ত মামলা থেকে এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লাকে অব্যাহতি দেন আদালত।

এরআগে এসআই জহিরুল ইসলামকে শোকজ পূর্বক সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।সন্তোষজনক জবাব দিতে না পারায় তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

এর প্রতিকার চেয়ে এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লার অভিযোগ করেন। বর্তমানে পুলিশ সদরদপ্তর আইজিপি(ডিসিপ্লিন) শাখা,এআইজি(অপরাধ-প্রশাসন) শাখায় তদন্তাধীন রয়েছে।

মেহেন্দিগঞ্জ থানার সাবেক ওসি জুলফিকার আলী গাজ্জালী,ওসি রিয়াজ উদ্দিন(পিপিএম) সহ ১২ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তাধীন আইজিপি অফিস স্মারক নম্বর ১৪৩২,১৮ আগস্ট ২০১৪,এআইজি (অপরাধ পশ্চিম) স্মারক নম্বর ৭৫২,২০ আগস্ট ২০১৪,বরিশাল এসপি অফিস(অপরাধ)১-২০/২০১৫ এবং স্মারক ৩৬৫ ভি/১,০১/১০/২০১৫ তারিখ নোটিশ পেয়ে ধার্য্য তারিখ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিকট হাজির হয়ে ১৬১ধারায় জবানবন্দি পূর্বক সকল ঘটনার প্রমানাদি সহ পেপার কাটিং,চিকিৎসার সনদপত্র জমা দিলেও এএসপি(প্রশাসন)এএসপি(সদর) এএসপি(সার্কেল) গৌরনদী,এএসপি(অপরাধ) তদন্তের নামে অভিযোগকারী এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লার কাছ থেকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে অভিযোগকারী অভিযোগ করেনি মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এব্যাপারে এম মাজাহারুল ইসলাম মামুন মোল্লা প্রধানমন্ত্রী,আইনমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,আইজিপি,ডিআইজি,জেলা প্রশাসক- বরিশাল,পুলিশ সুপার-বরিশাল সহ সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরে অভিযোগ করেন।সেই অভিযোগ পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের তদারকীতে পুলিশ সদরদপ্তর তদন্ত করছে।

এব্যাপারে পুলিশ মহাপরিদর্শক(আইজিপি) ডক্টর বেনজির আহমেদ সাংবাদিকদের জানান,অপরাধী দমনে পুলিশ বাহিনী আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন।গুটিকয়েক পুলিশের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড দায় সব পুলিশ নিতে পারে না।উক্ত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে।তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।প্রতিবেদন দাখিলের পর সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এবিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি,সাংবাদিকদের বলেন-আইন উর্ধ্বে কেউ নয়।অপরাধী যে হোক,সরকার অপরাধীদের নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর।উক্ত অভিযোগ অনুসন্ধান পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আরও খবর

Sponsered content